কুইজ – ৪৫তম বিসিএস ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত প্রশ্ন

ব্যাখ্যা: ন্যাটো একটি যৌথ নিরাপত্তা চুক্তি। ন্যাটোর ৩২ সদস্য দেশ হলো— আলবেনিয়া, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, কানাডা, ক্রোয়েশিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আইসল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মন্টিনেগ্রো, নেদারল্যান্ডস, উত্তর মেসিডোনিয়া, নরওয়ে, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন, তুরস্ক, যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

[তথ্য: প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : ১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ ছিল প্রথম অনুষ্ঠিত কোন ফুটবল বিশ্বকাপ। জুলাই ১৩ থেকে জুলাই ৩০ পর্যন্ত এটি উরুগুয়েতে অনুষ্ঠিত হয়।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা: যে সব দেশের সমুদ্র বন্দর নেইঃ এশিয়া ১০ দেশঃ নেপাল,ভুটান,আফঃ লাওস,মঙ্গোলিয়া,কাজাখস্তান কিরগিজস্তান,উজবেকিস্তান,তাজাবিস্তান, তুর্কমেনিস্তান আফ্রিকা ১৬ দেশঃ মালি,নাইজার, উগান্ডা,বতসোয়ানা,জিম্বাবুয়ে,রুয়ান্ডা, বুরুন্ডি, মালাবি ,জাম্বিয়া,ইথিওপিয়া ,চাঁদ, মধ্য আ:, লেসেখো, বারকিনা ফাসো. সোয়াজিল্যান্ড , দ: সুদান ইউরোপ ১৭ দেশঃ অস্ট্রিয়া, সুইজারল্যান্ড, মালদোভা. শ্লোভাকিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র,হাঙ্গেরি,বেলারুশ, সার্বিয়া, লুক্মেমবার্গ,লিচেনস্টাইন, আমেনিয়া ভ্যাটিকান সিটি,অ্যান্ডোরা, দ: আমেরিকা ২ দেশঃ

ব্যাখ্যা : ট্রয় একটি কিংবদন্তির শহর যাকে কেন্দ্র করে বিখ্যাত ট্রয়ের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এর ভৌগোলিক অবস্থান তুরস্কের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কানাক্কাল প্রদেশের সমুদ্র সৈকতের নিকটে এবং আইডা পর্বতের নিচে দার্দানেলিসের দক্ষিণ পশ্চিমে। ট্রয়ের তুর্কী নাম ত্রুভা। অর্থাৎ, আধুনিক হিসারলিক-ই সেই প্রাচীন ট্রয় নগরী।

[তথ্যসূত্রঃ The Identification of Troy]

ব্যাখ্যা : মহাদেশ বলতে পৃথিবীর বড় ভূখণ্ডসমূহকে বুঝায়। পৃথিবীতে ৭ টি মহাদেশ রয়েছে। মহাদেশসমূহ হল এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ওশেনিয়া, ও অ্যান্টার্কটিকা। বিশ্বের বৃহত্তম মহাদেশ - এশিয়া । বিশ্বের ক্ষুদ্রতম মহাদেশ - ওশেনিয়া বা অস্ট্রেলিয়া ।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : International Rice Research Institute (IRRI)) হল একটি স্বশাসিত, অলাভজনক, কৃষিবিষয়ক বিশ্লেষণ এবং প্রশিক্ষণ সংস্থা। ধানের জাত উন্নয়ন, নতুন ধান উৎপাদন, এলাকা অনুযায়ী ধানের জাত তৈরি ইত্যাদি গবেষণা কাজে নিয়োজিত ফিলিপাইনের ম্যানিলাতে অবস্থিত একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা কেন্দ্র।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : ইউরো অঞ্চলের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হলো ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক, যা ১ জুন ১৯৯৮ প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদর দপ্তর জার্মানির ফ্রাস্কফুরটে অবস্থিত।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : ডোনাল্ড ট্রাম্প সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামার উত্তরসূরি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫ তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে ২০ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে শপথ গ্রহণ করেন। রিচার্ড মিলহাউস নিক্সন (ইংরেজি: Richard Nixon; জন্ম: ৯ জানুয়ারি ১৯১৩ – ২২ এপ্রিল ১৯৯৪) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৭তম রাষ্ট্রপতি। উইলিয়াম জেফারসন ক্লিনটন (ইংরেজি: William Jefferson Clinton, আগস্ট ১৯, ১৯৪৬) যিনি বিল ক্লিনটন (Bill Clinton) নামে সমধিক পরিচিত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪২তম রাষ্ট্রপতি। জন ফিট্‌জেরাল্ড কেনেডি বা জন এফ. কেনেডি

ব্যাখ্যা : TIFA—Trade and Investment Framework Agreement • একটি বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ কাঠামো চুক্তি (টিফা) হলো একটি বাণিজ্যিক চুক্তি, যা দেশগুলির মধ্যে বাণিজ্য প্রসার এবং বিচারধারা সমাধানের জন্য একটি কাঠামো স্থাপন করে।

• চুক্তি সইঃ সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২১

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : সিকিম রাজ্যে রাজতন্ত্র বিলুপ্তির জন্য গণভোট ১৯৭৫ সালের এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হয়। এটি ৯৭.৫৫% ভোটার দ্বারা অনুমোদিত হয় এবং এর ফলে দেশটি একটি ভারতীয় রাজ্যে পরিণত হয়।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : ২০২৪ সালে জি-২০ এর পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ব্রাজিলে। 2024 G20 রিও ডি জেনেইরো শীর্ষ সম্মেলন ।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : ভারত-চীন যুদ্ধ ভারত ও চীনের মধ্যে ১৯৬২ সালে সংঘটিত একটি যুদ্ধ। সীমানা নিয়ে বিরোধ থেকে এই যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। যুদ্ধে চীনের কাছে ভারত পরাজিত হয়।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : মারিয়ানা খাত বা মারিয়ানা ট্রেঞ্চ হলো প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশের একটি খাত বা পরিখা। এটি বিশ্বের গভীরতম সমুদ্র খাত। এটি প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম প্রান্তে মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের ঠিক পূর্বে অবস্থিত। মারিয়ানা খাত একটি বৃত্তচাপের আকারে উত্তর-পূর্ব থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে প্রায় ২৫৫০ কিমি ধরে বিস্তৃত। মৃত সাগর এর পশ্চিমে পশ্চিম তীর এবং ইসরায়েল , পূর্বে জর্ডান । সমুদ্রকে "মৃত" বলা হয় কারণ এর উচ্চ লবণাক্ততার অর্থ হল মাছ বা জলের উদ্ভিদের মতো কোনো ম্যাক্রোস্কোপিক জলজ জীব এতে বাস করতে পারে না

ব্যাখ্যা : ২০১৩ সালে চীন সর্বপ্রথম পৃথিবীব্যাপী এ বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ পরিকল্পনা প্রকাশ করে। সবচেয়ে বেশি রাষ্ট্র, সবচেয়ে বড় অর্থায়ন ও সবচেয়ে বেশি জনসমষ্টি। যোগাযোগমাধ্যম তৈরির উদাহরণ হচ্ছে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ। বিশ্ব যখন অস্ত্রের প্রদর্শনী আর সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যস্ত, তখন বিশ্বে নেতৃত্ব দিতে চীন হাতে নিয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রজেক্ট; একে প্রথমে ডাকা হচ্ছিল নয়া রেশমপথ (সিল্ক রোড) নামে। পরে বলা হলো ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : বিশ্বের বৃহত্তম দ্বীপ দেশ ইন্দোনেশিয়ার একটি স্থানের নাম বান্দা আচেহ। বান্দা আচেহ হলো ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। এটি সুমাত্রা দ্বীপে অবস্থিত।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : ফেসবুকের সদর দপ্তর অবস্থিত-. প্যালো অ্যাল্টো, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র। [তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : গ্রেট ভিক্টোরিয়া মরুভূমি (ইংরেজি: Great Victoria Desert) হলো পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার সমতল তৃণভূমি, নোনা হ্রদ, বালির স্তুপ এবং নুড়িপাথরের ঘনসন্নিবিষ্ট বিস্তীর্ণ অঞ্চল নিয়ে অবস্থিত অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম মরুভূমি।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : মেসোপটেমিয় সভ্যতা পৃথিবীর প্রাচীনতম সভ্যতার অন্যতম। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ হতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০ অব্দের মধ্যে মেসোপটেমিয়ায় অতি উন্নত এক সভ্যতার উন্মেষ ঘটেছিল। প্রাচীন গ্রিস হল গ্রিস ইতিহাসের অন্তর্গত প্রাচীন সভ্যতা যা প্রাচীন যুগ খ্রিস্টপূর্ব ৮ম-৬ষ্ঠ শতাব্দীতে শুরু হয় এবং ধ্রুপদি সভ্যতা (আনুমানিক ৬০০ খ্রিষ্টাব্দ) পর্যন্ত বিরাজ করেছিল। প্রাচীন রোম পৃথিবীর সমৃদ্ধতম প্রাচীন সভ্যতাগুলোর মধ্যে অন্যতম যা খ্রিষ্টপূর্ব ৮ম শতাব্দীর প্রথমভাগে ইতালীয় উপদ্বীপে সূচীত হয়।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা :➤ তিব্বত

• তিব্বত একটি উপত্যকা ।

• ১৯৫০ সালে সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা হয়।

• তিব্বত, প্রত্যন্ত এবং প্রধানত-বৌদ্ধ অঞ্চল যা "বিশ্বের ছাদ" হিসাবে পরিচিত, চীনের একটি স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল হিসাবে পরিচালিত হয়।

• একে নিষিদ্ধ দেশ বলা হয়।

• রাজধানী - লাসা।

• তিব্বতের ধর্মগুরুদের ডাকা হয় - দালাইলামা নামে

• ১৯৮৯ সালের ৫ই অক্টোবর চতুর্দশ দালাই লামা তেনজিন গিয়াৎসু নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।

• তিব্বতের চতুর্দশ দলাইলামা - তেনজ়িন গিয়াৎসো

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : এলিফ্যান্ট পাস, উত্তর প্রদেশ, শ্রীলঙ্কা জাফনা উপদ্বীপের প্রবেশদ্বারে অবস্থিত। রাজধানী থেকে এখানে প্রায় ৩৪০ কিলোমিটার উত্তরে রয়েছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি এবং এটি দ্বীপের বৃহত্তম লবণ ক্ষেত্র হিসাবে ব্যবহৃত হত।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : উত্তরঃ ১৯৪২ সালে।

• ভারতের রাজনৈতিক সংকট নিরসনে ক্রিপস মিশন ব্যর্থ হলে ১৯৪২ সালের আগস্ট মাসে মহাত্মা গান্ধীর নেতৃত্বে 'ভারত ছাড়' দাবিতে ইংরেজ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়।

• ভারত ছাড়ো আন্দোলন আগস্ট আন্দোলন আন্দোলন নামেও পরিচিত।

• ১৯৪২ সালের ৮ আগস্ট আগস্ট মহাত্মা গান্ধী এটি চালু করেছিলেন।

• ভারতে ব্রিটিশ শাসনের অবসানের দাবিতে আন্দোলনের সূচনা হয়েছিল।

• ভারত ছাড়ো আন্দোলনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দঃ জওহরলাল নেহেরু, সর্দার বল্লভ মৌলানা আবুল কালাম আজাদ, রাজেন্দ্র প্রসাদ প্রমূখ।

[তথ্য: বিবিসি ]

ব্যাখ্যা : সর্বদলীয় "কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ" বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়। এখানে সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। বাংলা ভাষা আরবি বর্ণমালার মাধ্যমে লেখার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল পাকিস্তান সরকারের পক্ষ থেকে। এই সভায় এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধিতা করা হয়। এই সভাতেই ৪০ সদস্যের সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয়।

ব্যাখ্যা : * সংবিধানের ৭২ (১) নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সরকারী বিজ্ঞপ্তি দ্বারা রাষ্ট্রপতি সংসদ আহ্বান, স্থগিত ও ভঙ্গ করিবেন এবং সংসদ আহ্বানকালে রাষ্ট্রপতি প্রতথম বৈঠকের সময় ও স্থান নির্ধারণ করিবেন।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশের সংবিধান তত্ত্ব ও বিশ্লেষণ মোঃ আরিফুল ইসলাম]

ব্যাখ্যা : * ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় জাতীয় সংহতি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষার দাবি সংবলিত একটি কর্মসূচি ঘোষণা করেন। ইতিহাসে এটি ৬ দফা কর্মসূচি নামে পরিচিত।

* ২৩ মার্চ, ১৯৬৬ লাহোরে এক সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ দফা ঘোষণা করেন। ছয় দফা কর্মসূচি ঐতিহাসিক 'লাহোর প্রস্তাব' এর ভিত্তিতে রচিত।

* ছয় দফা কর্মসূচি বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ

[ তথ্যসূত্রঃ ৯-১০ম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : * ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার টিকাটুলির কে এম দাস লেন রোডের 'রোজ গার্ডেন' প্যালেসে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ' প্রতিষ্ঠিত হয়।

* সভাপতিঃ মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।

* সাধারণ সম্পাদকঃ শামসুল হক

* যুগ্ম সম্পাদকঃ শেখ মুজিবুর রহমান

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : বাংলাদেশের সংবিধানের-

* অনুচ্ছেদ ২ঃ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা। ২(ক)- রাষ্ট্রধর্ম

* অনুচ্ছেদ ৩ঃ রাষ্ট্রভাষা

* অনুচ্ছেদ ৪ঃ জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক, ৪ (ক)- জাতির পিতার প্রতিকৃতি

* অনুচ্ছেদ ৫ঃ রাজধানী- (১) প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ঢাকা।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশের সংবিধান তত্ত্ব ও বিশ্লেষণ মোঃ আরিফুল ইসলাম]

ব্যাখ্যা: * চতুর্থ তফসিলঃ ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী।

* পঞ্চম তফসিলঃ১৯৭১ সালের ৭মার্চ তারিখে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ।

* ষষ্ঠ তফসিলঃ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ মধ্য রাত শেষে অর্থাৎ ২৬মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত স্বাধীনতার ঘোষণা। (অনূদিত)

* সপ্তম তফসিলঃ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল তারিখে মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। (অনূদিত)

[তথ্যসূত্রঃ বাঃ সংঃ তত্ত্ব ও বিশ্লেষণ মোঃ আরিফুল ইসলাম]

ব্যাখ্যা : * বাংলাদেশের সংবিধানের ১০৮ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী 'কোর্ট অব রেকর্ড' রূপে সুপ্রীম কোর্টকে গণ্য করা হয়েছে।

* বাংলাদেশ সুপ্রীম কোরর্টের বিচারপতি নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশের সংবিধান তত্ত্ব ও বিশ্লেষণ মোঃ আরিফুল ইসলাম]

ব্যাখ্যা : বাংলাদেশে মোট ৮ টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা সমূহ-

১. প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ১৯৭৩-১৯৭৮

২. দ্বি বার্ষিক পরিকল্পনা ১৯৭৮-১৯৮০

৩. দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ১৯৮০-১৯৮৫

৪. তৃতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ১৯৮৫-১৯৯০

৫. চতুর্থ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ১৯৯০-১৯৯৫

৬. পঞ্চম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ১৯৯৭-২০০২

৭. ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ২০১১-২০১৫

৮. সপ্তম বার্ষিক পরিকল্পনা ২০১৫-২০২০

৯. অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ২০২০-২০২৫

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : * খুলনা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা-এই ৫টি জেলার অংশ নিয়েই বাংলাদেশের সুন্দরবন। * ভারতের সুন্দরবন পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলা ও উত্তর ২৪ পরগণা জেলা নিয়ে গঠিত।

[ তথ্যসূত্র- নবম-দশম শ্রেণি ভুগোল ও পরিবেশ ]

ব্যাখ্যা: *সেক্টর ২- ঢাকা, ফরিদপুরের কিছু অংশ, নোয়াখালী ও কুমিল্লা নিয়ে গঠিত হয়েছিল সেক্টর ২। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর খালেদ মোশাররফ ও সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর হায়দার। * সেক্টর ৩- ঢাকার কিছু অংশ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও কুমিল্লা ছিল সেক্টর ৩ এর আওতায়। এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর শফিউল্লাহ। সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন মেজর

[ তথ্যসূত্রঃ বাঃ ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, ৯-১০ম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : * ০২ মার্চ ২০২২ বুধবার ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বলা হয়, সাংবিধানিক পদাধিকারী ব্যক্তি, দেশে ও দেশের বাইরে কর্মরত সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় বা সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন। * ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২ মন্ত্রিসভার বৈঠকে ওই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। সেদিন বলা হয়েছিল, এ বিষয়ে সরকারি প্রজ্ঞাপন জারি করে

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা যার কাজ সরকারি চাকরিতে নিয়োগ সংক্রান্ত দায়িত্ব পালন করা। এটি একটি সাংবিধানিক ও স্বাধীন সংস্থা। * প্রতিষ্ঠার তারিখ ও জায়গা: ৮ এপ্রিল, ১৯৭২, ঢাকা * অবস্থান: আগারগাঁও, ঢাকা * গঠিত: ৮ এপ্রিল ১৯৭২; * চেয়ারম্যান: মো. সোহরাব হোসাইন * দাপ্তরিক ভাষা: বাংলা, ইংরেজি [

তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন ওয়েবসাইট http://www.bpsc.gov.bd/]

ব্যাখ্যা : ২০১৩ সালে অনলাইনে ই-টিআইএন পদ্ধিত চালু করে এনবিআর। এ ব্যবস্থায় যে কেউ ইচ্ছা করলে ঘরে বসে টিআইএন নিতে পারেন। এনবিআরের ওয়েবসাইট থেকে ১২ ডিজিটের ইলেকট্রনিক ট্যাক্স আইডেনটিফিকেশন নম্বর (ই-টিআইএন) সংগ্রহ করা যায়।

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনটি 'মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২' নামে অভিহিত। এটি ৩ মাঘ, ১৪১৮ বঙ্গাব্দ/১৬ জানুয়ারি, ২০১২ খ্রিস্টাব্দ তারিখ হতে কার্যকর হয়েছে বলে গণ্য হবে।

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা ]

ব্যাখ্যা : দেশের সবচেয়ে বড় সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র তিস্তা সোলার লিমিটেড।গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় অনাবাদি চরের সাড়ে ছয়শ একর জমিতে গড়ে উঠেছে দেশের সবচেয়ে বড় ও এশিয়ার অন্যতম বড় সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র। তিস্তা সোলার লিমিটেড নামের এই কেন্দ্রটি গড়ে তুলেছে বেক্সিমকোর গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো পাওয়ার লিমিটেড।

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : * বাংলাদেশে বন গবেষণা কেন্দ্র, সংক্ষেপে বিএফআরআই (BFRI=Bangladesh Forest Research Institute) এর প্রধান কার্যালয় চট্টগ্রামে অবস্থিত।

* বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট গাজীপুরের জয়দেবপুরে অবস্থিত।

* বাংলাদেশ ধান গবেষণা কেন্দ্র গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে অবস্থিত।

* বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত।

* বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকায় (মানিক মিয়াঁ এভিনিউ)-তে অবস্থিত।

* বাংলাদেশ আঁখ গবেষণা ইনস্টি

[তথ্যসূত্র: কৃষি তথ্য সার্ভিস।]

ব্যাখ্যা : *বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় অবস্থিত।

*বাংলাদেশে বন গবেষণা কেন্দ্র, সংক্ষেপে বিএফআরআই (BFRI=Bangladesh Forest Research Institute) এর প্রধান কার্যালয় চট্টগ্রামে অবস্থিত।

*বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট গাজীপুরের জয়দেবপুরে অবস্থিত।

*বাংলাদেশ ধান গবেষণা কেন্দ্র গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরে অবস্থিত।

*বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকায় (মানিক মিয়াঁ এভিনিউ)-তে অবস্থিত।

*বাংলাদেশ আঁখ গবেষণা ইনস্টিটিউখ পাবনা

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : *প্রাকৃতিক গ্যাস (Natural Gas) : প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ২৭টি গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। ১৯৫৫ সালে বার্মা অয়েল কোম্পানি সিলেটের হরিপুরে বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করে। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি তিতাস গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করে। দৈনিক সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয় বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র হতে।

*অন্যান্য খনিজ সম্পদ্গুলো হচ্ছে- খনিজ তেল, কয়লা, কঠিন শিলা ইত্যাদি।

[তথ্যসূত্র- ৯-১০ম শ্রেণি ভুগোল ও পরিবেশ]

ব্যাখ্যা : - ইউরিয়া সার উৎপাদনের প্রধান কাঁচামাল হলো মিথেন গ্যাস বা প্রাকৃতিক গ্যাস। - ইউরিয়া সার জমিতে নাইট্রোজেনের অভাব পূরণ করে। - বাংলাদেশে কৃষিক্ষেত্রে বিভিন্ন সারের মধ্যে ইউরিয়া সারের ব্যবহার সবচেয়ে বেশি হয়। - ইউরিয়া সার ক্লোরোফিল উৎপাদনের মাধ্যমে গাছপালাকে গাঢ় সবুজ বর্ণ প্রদান করে থাকে।

(তথ্যসূত্রঃ ভুগোল ও পরিবেশ: নবম-দশম শ্রেণী এবং বিসিআইসি ওয়েবসাইট)

ব্যাখ্যা : বিচার বিভাগ— বিচার বিভাগ বলতে সরকারের সেই অঙ্গকে বুঝায় যা মামলার ক্ষেত্রে আইন প্রয়োগ করে, অপরাধের প্রকৃতি নির্ণয় করে এবং আইন অনুযায়ী শাস্তি বিধান করে। এছাড়াও বিচার বিভাগ আইনের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে সংবিধানের প্রাধান্য রক্ষা করে।

* সংবিধান প্রণয়ন করে আইন পরিষদ বা গণপরিষদ।

[তথ্যসূত্রঃ পৌরনীতি, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিট - ১৬, পৃষ্ঠা নং ১৭১]

ব্যাখ্যা : পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৫ পরিবারের প্রতিটি সদস্যের আইনগত সমস্যার বিচার নিষ্পত্তি সম্পর্কিত অধ্যাদেশ। ১৯৮৫ সালে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইসলামী আইন, হিন্দু আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন, পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ প্রভৃতি সমন্বয়ে পারিবারিক আদালতের বিচার্য বিষয়ের আইন সংকলিত হয়েছে।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : খুুলনার ‘১৯৭১ গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর’ যেন হয়ে উঠেছে বাঙালির মুক্তি, স্বাধীনতার স্পৃহা আর মুক্তিযুদ্ধকালের সবচেয়ে মর্মন্তুদ পর্বের নিদর্শন। জাদুঘর কর্তৃপক্ষ বলছে, এটি দেশের একমাত্র গণহত্যা জাদুঘর যা নগরীর সাউথ সেন্ট্রাল রোডে অবস্থিত। এটি খুলনায় স্থাপনের অন্যতম কারণ চুকনগর বধ্যভূমি এখানে অবস্থিত। চুকনগরে ১৯৭১ সালের সবচেয়ে বড় ও নৃশংস গণহত্যাটি চালিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসররা। তবে শুধু খুলনা অঞ্চল নয়, মুক্তিযুদ্ধে সারাদেশের বিভিন্ন গণহত্যার

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : * নভেরা আহমেদ (মার্চ ২৯, ১৯৩৯–মে ৬, ২০১৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ভাস্কর।

* বিংশ শতাব্দীর প্রথম বাংলাদেশী আধুনিক ভাস্কর।

* ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদক প্রদান করে।

* নভেরার উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্যের মধ্যে রয়েছে পরিবার (১৯৫৮), জেব্রা ক্রসিং (১৯৬৮), লুনাটিক টোটেম (১৯৬৮), যুগল (১৯৬৯), ইকারুস (১৯৬৯) ইত্যাদি।

* তিনি প্রায় ৪৫ বছর মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত প্যারিসে বসবাস করেন।

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : * আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি

* আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।

* আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।

* সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।

* বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার

* আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।

* আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন]

ব্যাখ্যা : জীববৈচিত্র্য হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন রোধে সেন্টমার্টিন দ্বীপ সংলগ্ন ইতিপূর্বে ঘোষিত ৫৯০ হেক্টর প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকার অতিরিক্ত বঙ্গোপসাগরের ৭০ মিটার গভীর সমুদ্রের ১ হাজার ৭৪৩ বর্গ কি. মি. এলাকাকে মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া ঘোষণা করা হয়েছে।

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : - জিআই হলো ভৌগলিক নির্দেশক চিহ্ন যা কোনো পণ্যের একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে এর খ্যাতি বা গুণাবলী নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়।

- সাধারণত জিআইতে উৎপত্তিস্থলের নাম (শহর, অঞ্চল বা দেশ) অন্তর্ভুক্ত থাকে।

- অর্থাৎ, কোনো নির্দিষ্ট স্থানের কোনো পণ্য খুব নামকরা হলে এবং সেই নামের ওপর বিশ্বাস করেই পণ্যটি কেনা ও ব্যবহার করার গুরুত্ব দিতেই এই জিআই সনদ দেওয়া হয়।

- প্রতিটি পণ্যের সঙ্গে সে স্থানের নাম যুক্ত করা হয়।

- জিআই (GI) এর পূর্ণরুপ হলো (Geographical indication) ভৌগলিক নির্দেশক।

- WIPO (world intellectual property organization) হলো জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দানকারী প্রতিষ্ঠান।

- দে‌শের প্রথম GI পণ্য: জামদানি।

- নতুন করে আরো ৪টি পণ্যকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে অনুমোদন দিয়ে জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে।

- পণ্য ৪টি হলো- রংপুরের হাঁড়িভাঙ্গা আম, মৌলভীবাজারের আগর, মৌলভীবাজারের আগর আতর এবং মুক্তাগাছার মন্ডা।

- এ নিয়ে বাংলাদেশে অনুমোদিত জিআই পণ্যের সংখ্যা দাঁড়াল ২৮টি।

[তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো]

ব্যাখ্যা : * ২০২২ সালের গৃহগণনা ও জনশুমারি থেকে জানা যায়, মণিপুরিদের প্রধান আবাসস্থল মৌলভীবাজার। এছাড়াও এরা সিলেট, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলায় বাস করে।

* জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী- দেশে বর্তমানে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রয়েছে ৫০টি। এদের মধ্যে -

*দেশের বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী = চাকমা

*দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী = মারমা

*তৃতীয় বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী = ত্রিপুরা

*চতুর্থ বৃহত্তম ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী = সাঁওতাল

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২

• বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ হচ্ছে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিস্তারিত গণনার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত দেশের ষষ্ঠ জাতীয় আদমশুমারি।

• এটি বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল আদমশুমারি।

• বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তত্ত্বাবধানে ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত এক সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়।

• গণনা পদ্ধতিঃ Modified Defacto

• মোট জনসংখ্যাঃ ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬ জন

• পুরুষ-নারীর অনুপাতঃ ৯৯ঃ১০০

• জনসংখ্যা বৃদ্ধির হারঃ ১.২২%

• জনসংখ্যার ঘনত্বঃ ১,১১৯ জন

• স্বাক্ষরতার হারঃ ৭৪.৬৬%

[তথ্যসূত্রঃ জনশুমারি-ও-গৃহগণনা-২০২২-এর-প্রাথমিক-প্রতিবেদন, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ]

ব্যাখ্যা : * কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০২০ সালে প্রবর্তিত পুরস্কারের নাম বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স।

[তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : => আলজেরিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য নয়।

=> বর্তমানে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্রের সংখ্যা ২৭।

=> ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো হলো: অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, বুলগেরিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সাইপ্রাস প্রজাতন্ত্র, চেক প্রজাতন্ত্র, ডেনমার্ক, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, হাঙ্গেরি, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া, স্পেন এবং সুইডেন।

[তথ্যসূত্র: ভূগোল বই(৯ম-১০ম শ্রেণি)]

ব্যাখ্যা : -> হালদা নদীর উৎপত্তি স্থল মানিকছড়ি উপজেলার বাটনাতলী ইউনিয়নের পাহাড়ী গ্রাম সালদা। সালদার পাহাড়ী র্ঝণা থেকে নেমে আসা ছড়া সালদা থেকে হালদা নামকরণ হয়। হালদা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রাম জেলার একটি নদী। পার্বত্য চট্টগ্রামের বাটনাতলী পাহাড়ি এলাকা থেকে উৎসারিত হয়ে ফটিকছড়ি উপজেলার উত্তর-পূর্ব কোণ দিয়ে চট্টগ্রাম জেলায় প্রবেশ করেছে। কালুরঘাটের কাছে এটি কর্ণফুলী নদীতে এসে মিশেছে। এর মোট দৈর্ঘ্য ৮১ কিমি, যার মধ্যে নাজিরহাট পর্যন্ত ২৯ কিমি সারা বছরই বড় নৌকা পরিবহণের উপযোগী, আর ছোট নৌকাগুলো আরও ২০ থেকে ২৫ কিমি অভ্যন্তরে অর্থাৎ নারায়ণহাট পর্যন্ত চলাচল করতে পারে। হালদার প্রধান উপনদী ধুরুং খুবই খরস্রোতা।

-> কর্ণফুলি নদী চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এ নদী ভারতের মিজোরাম রাজ্যের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপত্তি

-> নাফ নদী কক্সবাজার জেলার সর্ব দক্ষিণ-পূর্ব কোণ দিয়ে প্রবাহিত প্রলম্বিত খাঁড়ি সদৃশ নাফ নদী মায়ানমারের আরাকান থেকে কক্সবাজার জেলাকে বিভক্ত করেছে। কক্সবাজার জেলার দক্ষিণে এটি একটি বড় নদী। আরাকান ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্তের অন্যান্য পাহাড় থেকে উৎসারিত নাফ নদী বঙ্গোপসাগরে এসে পড়েছে। ১.৬১ কিমি থেকে ৩.২২ কিমি প্রস্থবিশিষ্ট এই নদী জোয়ারভাটা প্রবণ।

-> আসামের পার্বত্য অঞ্চল থেকে 'বরাক' নদী আসামের শেরপুরের কাছে সুরমা ও কুশিয়ারা নামে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়েছে। তারপর সিলেট জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলার সীমান্তে মারকুলীতে এই দুই নদী এক হয়ে কালনি নামে কিছুদূর অগ্রসর হয়ে ভৈরব বাজারের কাছে ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে। তারপর আরো দক্ষিণ দিকে অগ্রসর হয়ে চাঁদপুরের কাছে পদ্মা নদীতে এসে মিলিত হয়েছে। [Source: https://hathazari.chittagong.gov.bd/]

ব্যাখ্যা : --> পানির উপরিভাগে বায়ু থেকে অক্সিজেন পানিতে দ্রবীভূত হয়। প্রতিটি প্রাণীর বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। কোনো প্রাণি বায়ু থেকে শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করে। আবার কোনো প্রাণি পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেন থেকে তা শোষণ করে।

** যে অক্সিজেন পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় থাকে তাকে দ্রবীভূত অক্সিজেন বলে । একে সংক্ষেপে DO দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

=> পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ তাপমাত্রা ও চাপের উপর নির্ভরশীল।

=> সকল জলজ প্রাণির জীবন ধারণের জন্য পানিতে দ্রবীভূত অবস্থায় অক্সিজেনের উপস্থিতি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

[তথ্যসূত্র: বিজ্ঞান বই(৯ম-১০ম শ্রেণি)]

ব্যাখ্যা : গ্রীন হাউস গ্যাসের সিএফসি গ্যাস বর্তমানে বৃদ্ধি পাচ্ছে না ।

=> বিভিন্ন কার্যে সিএফসি গ্যাসের বিকল্প হিসেবে এল পি জি ব্যবহৃত হচ্ছে। ক্লোরোফ্লুরোকার্বন (সিএফসি) হল অ-বিষাক্ত, অদাহ্য রাসায়নিক পদার্থ যাতে কার্বন, ক্লোরিন এবং ফ্লোরিনের পরমাণু থাকে । এগুলি অ্যারোসোল স্প্রে, ফোম এবং প্যাকিং উপকরণগুলির জন্য ব্লোয়িং এজেন্ট, দ্রাবক হিসাবে এবং রেফ্রিজারেন্ট হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

=> ওজোন স্তরে ক্ষতি হয় এমন সামগ্রীর উৎপাদন মন্ট্রিল প্রটোকলে 'Phase Out' ঘোষণা করায় CFF-11 এর উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে।

** বায়ুমন্ডলের যে সকল গ্যাস তাপীয় অবলোহিত সীমার মধ্যে বিকিরিত শক্তি শোষণ ও নির্গত করে সে সকল গ্যাসকে গ্রিনহাউস গ্যাস বলে। যেসকল গ্রিনহাউস গ্যাস পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়ঃ

জলীয় বাষ্প (H₂O)

কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂)

মিথেন (CH₄)

নাইট্রাস অক্সাইড (N₂O)

ওজোন (O₃)

ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন সমূহ(CFCs)

হাইড্রোফ্লুরো কার্বন সমূহ( HCFCs and HFCs সহ)

[তথ্যসূত্র: দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : ** ২০০৭ সালের ১৫ই নভেম্বর খুলনা-বরিশাল উপকূলীয় এলাকায় ১৫-২০ ফুট উচ্চতার প্রবল ঘূর্ণিঝড় সিডর আঘাত হানে।

--> বাতাসের গতিবেগ ছিল ২২৩ কিলোমিটার।

--> শ্রীলংকান শব্দ 'সিডর' বা 'চোখ'-এর নামের এর নাম করণ করা হয়েছিল।

--> ২০০৭ সালের ১৫ নভেম্বর সকাল বেলা পর্যন্ত বাতাসের বেগ ছিল ঘণ্টায় ২৬০ কিমি/ঘণ্টা এবং ৩০৫ কিমি/ঘণ্টা বেগে দমকা হাওয়া বইছিলো। একারণে সাফির-সিম্পসন স্কেল অনুযায়ী একে ক্যাটেগরি-৫ মাত্রার ঘূর্ণিঝড় আখ্যা দেয়া হয়।

[তথ্যসূত্র: বিবিসি ও দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল।

** অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা হলো মহীসোপানের সেই সীমা যতদূর পর্যন্ত অধিকৃত দেশের সকল সমুদ্র সম্পদের অধিকার অব্যহত।

=> বাংলাদেশের মোট সীমানা ৫১৩৮ কিলোমিটার। এর মধ্যে জলসীমা ৭১১ কিলোমিটার।

=> মহীসোপান ৩৫০ নটিক্যাল মাইল।

=> বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল।

=> রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল। (১ নটিক্যাল মাইল = ১৮৫২ মিটার)

[তথ্যসূত্র: ভূগোল বই(৯ম-১০ম শ্রেণি)]

ব্যাখ্যা : * ১৯৫৫ সালে বার্মা অয়েল কোম্পানি সিলেটের হরিপুরে বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করে।

* ১৯৫৭ সালে এই গ্যাসক্ষেত্র থেকেই বাংলাদেশে প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

*১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তান শেল অয়েল কোম্পানি তিতাস গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করে । মজুদগ্যাসের দিক থেকে এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্যাসক্ষেত্র । এটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অবস্থিত। এটি থেকে দৈনিক ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস আহরণ করা হয়। এতে কৃপসংখ্যা ২৭ টি।

* দৈনিক সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয় বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র হতে।

* বাংলাদেশের মোট গ্যাসক্ষেত্র ২৮টি।

[তথ্যসূত্র- দৈনিক পত্রিকা ]

ব্যাখ্যা : * ফল্ট: দুইটি টেকটোনিক প্লেটের মধ্যবর্তী যে স্থানে ভূমিকম্প উৎপাদনের সম্ভাবনা সবথেকে বেশি থাকে, তাকে ফল্ট বলে।

* এপিসেন্টারঃ ভূমিকম্প ভূগর্ভের যেখানে উৎপাদিত হয় তাকে সেন্টার বলে। এই বিন্দু বরাবর সরাসরি উপরে ভূপৃষ্ঠের স্থানকে এপিসেন্টার বলে ।

[তথ্যসূত্রঃ ভূগোল ও পরিবেশ নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : * দক্ষিণ গোলার্ধে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের বায়ু ঘড়ির কাটার দিকে প্রবাহিত হয় ।

* উত্তর গোলার্ধে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের বায়ু ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে প্রবাহিত হয় ।

[তথ্যসূত্রঃ ভূগোল ও পরিবেশ নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : মানুষের বাক প্রত্যঙ্গ দ্বারা উচ্চারিত আওয়াজকে ধ্বনি বলে, এটি দৃশ্যমান নয়। অপরদিকে, প্রত্যেকটি ধ্বনি এককের জন্য প্রত্যেক ভাষায়ই লেখার সময় এক একটি প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয় যাকে বাংলায় বলা হয় বর্ণ। বর্ণ দৃশ্যমান।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি ]

ব্যাখ্যা : *একাক্ষরঃ একাক্ষর শব্দ ইংরেজি monosyllable এর প্রতিশব্দ। কোন শব্দকে ভেঙে উচ্চারণ করা না গেলে, এক বারে উচ্চারণ করতে হলে তাকে একাক্ষর বলা হয়।

*মুক্তাক্ষরঃ যে অক্ষর উচ্চারনে বাতাস বাধাপ্রাপ্ত হয়না বা শ্বাসরুদ্ধ হয়না তাকে মুক্তাক্ষর বলে। মুক্তাক্ষরকে টেনে পড়া যায়। এদের শেষে একটি স্বরধ্বনি থাকে। এদেরকে স্বরান্ত অক্ষরও বলা হয়। যেমনঃ মা-> ম-আ।

*বদ্ধাক্ষরঃ যে অক্ষর উচ্চারনে বাতাস বাধাপ্রাপ্ত হয় বা শ্বাসরুদ্ধ হয় তাকে বদ্ধাক্ষর বলে। বদ্ধাক্ষরকে টেনে পড়া যায় না। যেমনঃ বই। এখানে আলাদাভাবে টেনে উচ্চারণ করলে উচ্চারণ দাঁড়ায় ব+য়ি(বয়ি) যেটা বই উচ্চারণ থেকে আলাদা। তাই এদের অক্ষরগুলো আলাদা করে টেনে পড়া যায়না।

*যুক্তাক্ষরঃ যুক্তাক্ষর বা যুক্তবর্ণ হলো দুটি ব্যঞ্জনবর্ণকে একসাথে যুক্ত করা। তবে উচ্চারণের সময় প্রথম ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে স্বরধ্বনি উচ্চারিত হয় না।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : এখানে সঠিক বানানগুলো হচ্ছে-

*শিরশ্ছেদ- শিরঃ + ছেদ = শিরশ্ছেদ, অর্থ- মাথা কেটে ফেলা।

* দরিদ্রতা এবং দারিদ্র্যঃ “দরিদ্র” বিশেষণ আর “দারিদ্র্য” বা “দরিদ্রতা”' বিশেষ্য, “দারিদ্রতা” বলে কোনো শব্দ নেই।

*সমীচীনঃ সমীচীন একটি বিশেষণ পদ যার অর্থ- সঙ্গত, যথার্থ, উচিত, উপযুক্ত, ন্যায়সঙ্গত।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : 'কলম' শব্দটি আরবি قَلَم (কালাম, "কলম") থেকে নেয়া হয়েছে যা প্রাচীন গ্রীক κάλαμος (kálamos, "reed") থেকে প্রাপ্ত। গ্রিক কলোমস অর্থ নলখাগড়া। মূলত এটি একটি ঘাস জাতীয় উদ্ভিদ যার নলাকৃতির কাণ্ড দিয়ে লেখার কাজ করা হতো।

[তথ্যসূত্রঃ পত্রিকা ]

ব্যাখ্যা : * ড. সুকুমার সেনেত্র মতে, “মনের ভাব প্রকাশ করার নিমিত্ত বিভিন্ন জাতির বা সমাজের সকল সভ্যের বোধগম্য বাক্যসমূহের সমষ্টিকে সেই জাতির ভাষা বলে।" তিনি আরও বলেছেন, “ভাষার মধ্য দিয়া আদিম মানুষের সামাজিক প্রবৃত্তির প্রথম অঙ্কুর প্রকাশ পাইয়াছিল। ভাষার মধ্য দিয়াই সেই সামাজিক প্রবৃত্তি নানা দিকে নানাভাবে প্রসারিত হইয়া আদিম নরকে পশুত্বের অন্ধজড়তা হইতে উদ্ধার করিয়া তাহাকে মননশীল করিয়াছে। প্রকৃতির দাসত্ব হইতে মুক্তি পাইয়া মানুষ প্রকৃতির প্রভুত্বের অধিকারী হইয়াছে। ভাষা চিন্তার শুধু বাহনই নয়, চিন্তার প্রসূতিও।"

* ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, “মনের ভাব প্রকাশের জন্য বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত ধ্বনির দ্বারা নিষ্পন্ন কোনো বিশেষ জনসমাজে ব্যবহৃত, স্বতন্ত্রভাবে অবস্থিত, তথা বাক্যে প্রযুক্ত শব্দসমষ্টিকে ভাষা বলে।”

* ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, “মনুষ্যজাতি যে ধ্বনি বা ধ্বনিসকল দ্বারা মনের ভাব প্রকাশ করে, তার নাম ভাষা (Language) ।"

* ড. মুহম্মদ এনামুল হকের মতে, “মানুষ তাহার মনের ভাব প্রকাশ করিবার জন্য কণ্ঠ, জিহ্বা, তালু, ওষ্ঠ, দন্ত, নাসিকা, মুখবিবর প্রভৃতি বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে অপরের বোধগম্য যে ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টির উচ্চারণ করিয়া থাকে, সেই ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টিকে ভাষা বলা হয়।”

[তথ্যসূত্রঃ ভাষা, মাতৃভাষা ও আন্তর্জাতিক ভাষা, ভাষা ও সাহিত্য -ড. মোহাম্মদ আমীন]

ব্যাখ্যা : * পর্তুগিজ পাদ্রি মনোএল দ্য-আসুম্পসাঁও ঢাকা জেলার ভাওয়ালে বসে ১৭৩৪ খ্রিস্টাব্দে সর্বপ্রথম বাংলা ব্যাকরণ ও অভিধান রচনা করেন। এর নাম ‘VOCABULARIO EM IDIOMA BENGALLA, E PORTUGUEZ' (ভোকাবুলারিও এম ইডিওমা বেঙ্গালা ই পর্তুগিজ)। বইটি রোমান হরফে ১৭৪৩ সালে পর্তুগালের রাজধানী লিসবন শহর থেকে প্রকাশিত হয়।

* দ্বিতীয় ব্যাকরণ গ্রন্থটি রচনা করেন আরেক বিদেশি নাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড। তাঁর গ্রন্থের নাম : 'এ গ্রামার অফ দি বেংগল ল্যাংগুয়েজ', প্রকাশ কাল ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দ।

* এরপরে বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন উইলিয়াম কেরি। নাম 'ভাষাকথাক্রম', রচনাকাল ১৮০৭ খ্রিস্টাব্দ।

* বাঙালিদের মধ্যে প্রথম বাংলা 'ব্যাকরণ' রচনা করেন গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য, ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে।

* রাজা রামমোহন রায়ের 'গৌড়ীয় ব্যাকরণ' প্রকাশিত হয় (ইংরেজি রচনা-১৮২৬) ১৮৩৩ সালে।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ব্যাকরণ ও রচনাশৈলী -ড. গিয়াস শামীম]

ব্যাখ্যা : বাংলা স্বরধ্বনির উচ্চারণঃ

* উচ্চ- সম্মুখ (ই,ঈ), পশ্চাত (উ,ঊ)।

* উচ্চমধ্য- সম্মুখ (এ), পশ্চাত (ও)।

* নিম্নমধ্য- সম্মুখ (অ্যা), পশ্চাত (অ)।

* নিম্ন- কেন্দ্রীয় (আ)

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : *তাম্বূলিক, তাম্বূলীঃ এরা বিশেষণ পদ । এর বিশেষ্য পদ/ তাম্বুল ব্যবসায়ী; তামলী জাতি। এর সমারর্থক শব্দ হচ্ছে- ব্যবসায়ী, পর্ণকার, বারুই ইত্যাদি।

* তামসিক বলতে বোঝায় মেঘাচ্ছন্ন, অজ্ঞতাপ্রসূত।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ব্যাকরণ ও রচনাশৈলী -ড. গিয়াস শামীম ]

ব্যাখ্যা : *অনন্বয়ী অব্যয় : যে সকল অব্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে। এখানে, 'তুমি তো ভারি সুন্দর ছবি আঁক !' বাক্যটিতে 'ভারী' হচ্ছে অনন্বয়ী অব্যয়।

*অনুসর্গ অব্যয় : যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বলে। যথা— ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না। (দিয়ে অনুসর্গ অব্যয়)।

*অনুকার অব্যয় : যে সকল অব্যয় অব্যক্ত রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, সেগুলোকে অনুকার বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। যথা- বজ্রের ধ্বনি- কড় কড়, বৃষ্টির তুমুল শব্দ – ঝম ঝম।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি ]

ব্যাখ্যা : * যৌগিক শব্দ : যে সব শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ অভিন্ন, সেগুলোকে যৌগিক শব্দ বলে। এই শ্রেণির শব্দে প্রকৃতি ও প্রত্যয়যোগে গঠিত অর্থের কোনো পার্থক্য হয় না বরং প্রকৃতি ও প্রত্যয়ের সম্মিলিত অর্থকেই অনুসরণ করা হয় । যেমন : করণীয় (কৃ + অনীয়), মিতালি (মিতা + আলি), ভাড়াটে (ভাড়া + টে), মেয়েলি (মেয়ে + আলি)।

* গূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ : প্রকৃতি-প্রত্যয় অনুসারে গঠিত যে সকল শব্দ অনুরূপ অর্থ প্রকাশ না করে লোক প্রচলিত ভিন্ন অর্থ বহন করে, তাদেরকে রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন : 'প্রবীণ' শব্দটির অর্থ 'প্রকৃষ্ট রূপে বীণা বাজান যিনি'। কিন্তু সাধারণ্যে শব্দটি ‘অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বয়স্ক ব্যক্তি' অর্থে প্রযুক্ত হয়।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ব্যাকরণ ও রচনাশৈলী -ড. গিয়াস শামীম]

ব্যাখ্যা : তিনটি শব্দের বানানে ভুল রয়েছে। শব্দ তিনটি হলো- সুনামী (সুনামি), তান্ডব (তাণ্ডব), এবং সর্বশান্ত (সর্বস্বান্ত)।

[তথ্যসূত্র: বাংলা ব্যাকরণ বই ৯ম-১০ম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : * কৃৎ প্রত্যয় সাধিত শব্দকে কৃদন্ত শব্দ বলা হয়, আর কৃদন্ত পদের পূর্ববর্তী পদকে উপপদ বলে।

* বিভক্তিহীন নাম শব্দকে প্রাতিপদিক বলে।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : বিশেষ্য পদের পরিবর্তে যে পদ ব্যবহার করা হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে। উদাহরণ: আমি, আমরা, তুমি,তোমরা,আপনি,তিনি ,তুই , সে, সব,ইনি,উনি,যে, কে, কী, কারা ইত্যাদি।

প্রশ্নবাচক সর্বনামঃ কোনো কিছু জানতে চাওয়ার জন্য প্রশ্নবাচক সর্বনাম ব্যবহৃত হয়। প্রশ্নবাচক সর্বনামগুলো হচ্ছে- কে, কি, কী, কেন, কার, কিসে ইত্যাদি।

উল্লেখ্যঃ প্রশ্নে শুধু "প্রশ্নবাচক" বলা হয়েছে যদি "প্রশ্নবাচক সর্বনাম" বলা থাকতো তাহলে সেটি বেস্ট উত্তর হতো।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি ]

ব্যাখ্যা : * সরল শব্দের বিপরীত শব্দগুলো হচ্ছে- জটিল, কুটিল, বক্র ইত্যাদি।

* অন্যদিকে গরল শব্দের বিপরীত শব্দ হচ্ছে অমৃত।

ব্যাখ্যা : Rank- পদমর্যাদা

Post- পদ

Dimension-

মাত্রা Height- উচ্চতা

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ব্যাকরণ ও রচনাশৈলী -ড. গিয়াস শামীম]

ব্যাখ্যা : উত্তরঃ প্রবোধচন্দ্র বাগচী

- প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যার তিব্বতি অনুবাদ সংগ্রহ করেন তাতে মূল পুঁথির পদের সংখ্যা ছিল ৫১।

- মূল তিব্বতি অনুবাদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত হয়েছে যে, মূল পুঁথির নাম চর্যাগীতিকোষ এবং এতে ১০০টি পদ ছিল।

- প্রবোধচন্দ্র বাগচী চর্যা-পুঁথির নাম 'চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয়' রাখার পক্ষপাতী ছিলেন।

- চর্যার অর্থ জানা যায় মুনিদত্তের 'নির্মল গিরাটীকা' থেকে।

- এই টীকার তিব্বতি অনুবাদ করেন কীর্তিচন্দ্র বা চন্দ্রকীর্তি।

- টীকাটি আবিষ্কার করেন প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

[তথ্যসূত্র - বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : *বৈষ্ণবদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ দ্বাদশ সার্গে রচিত শ্রীমদ্ভাগবতপুরাণের অনুসরণে জয়দেব গোস্বামী মধুরকোমলকাত্ত-পদাবলী 'গীতগোবিন্দ' নামক কাব্য দ্বাদশ সর্গে রচনা করেন। বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলির সূচনা জয়দেবের গীতগোবিন্দের পদাবলি থেকেই বলে ধারণা করা হয়। জয়দেব বৈষ্ণব পদাবলির আদি কবি এবং লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি ছিলেন। তাঁকে পদাবলির সংস্কৃত ভাষার আদি কবি বলা হয়।

*যশোবর্ধন-এর সভা কবির নাম বারোপতি/ভবভুতি।

*হর্ষবর্ধনের সভাকবি ছিলেন বিখ্যাত বাণভট্ট।

[তথ্যসূত্রঃ সাহিত্য, ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : * বাংলাদেশে প্রথম ব্রজবুলি পদ রচনা করেন যশোরাজ খান

* আসামে শংকরদেব এবং

* উড়িষ্যায় রামানন্দ রায়।

* ব্রজবুলির শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি ছিলেন গোবিন্দদাস কবিরাজ (১৬শ-১৭শ শতক)।

* পীতাম্বর দাসের রচিত 'রসমঞ্জরী' গ্রন্থে যশোরাজ খানের একটি ব্রজবুলি পদ সংকলিত রয়েছে। পদটি যশোরাজ খান রচিত শ্রীকৃষ্ণমঙ্গল কাব্যের অন্তর্ভুক্ত।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : সৈয়দ নূরুদ্দিন রচনা করেন ‘দাকায়েকুল হাকায়েক’ (১৭৯৬), “রাহাতুল কুলুব’ (১৭৪৬), ‘বুরহানুল আরেফীন’ বা ‘হিতােপদেশ’ (১৭৬৯) এবং ‘মুসার সওয়াল’ নামে চারটি গ্রন্থ।

*‘দাকায়েকুল হাকায়েক’-এ ইসলাম ধর্মীয় আচার আলােচিত হয়েছে।

* ‘রাহাতুল কুলুব’-এ কিয়ামতের কথা, পিতা-মাতার হক, স্বর্গ-নরকের কথা, নামাজ রােজার কথা এবং মদ্য পানের কুফল ইত্যাদি আলােচিত হয়েছে।

* ‘বুরহানুল আরেফীন’ কাব্যের মূল বিষয় সুফীতত্ত্ব।

* ‘মুসার সওয়াল’ কাব্যে প্রগ্ন-উত্তরের মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তা সর্বশ্রেষ্ঠ আল্লাহ ও তার নবী হযরত মুসার (আঃ) মধ্যে কথােপকথন বিবৃত হয়েছে।

[ তথ্যসূত্রঃ দৈনিক পত্রিকা]

ব্যাখ্যা : * হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর বিজয় কাহিনী অবলম্বনে কবি জৈনুদ্দীন রসুল বিজয় (১৪৭৪-১৪৮১ খৃ.) কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন। তার রচিত এ কাব্যগ্রন্থটি ফারসি কাব্যের ভাবানুবাদ এবং বাংলা সাহিত্যের রসুলচরিত শাখার পথপ্রদর্শক।

* কবি জৈনুদ্দীনের পথ ধরেই সাবিরিদ খান (১৪৮০-১৫৫০) হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর মাহাত্ম্য বর্ণনার উদ্দেশ্যে রসুল বিজয় কাব্য রচনা করেন।

* সৈয়দ সুলতান (১৫৫০-১৬৪৮) রচনা করেন নবীবংশ।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : * বিনয় ঘোষ একজন বাঙালি সাহিত্যিক, সাহিত্য সমালোচক, লোকসংস্কৃতি সাধকও গবেষক। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে-বাংলার সামাজিক ইতিহাসের ধারা, পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি, বিদ্যাসাগর ও বাঙালি সমাজ, বাংলার বিদ্বৎসমাজ, বাংলার লোকসংস্কৃতি ও সমাজতত্ত্ব প্রভৃতি।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : * আলালের ঘরের দুলাল বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সফল উপন্যাস। প্যারীচাঁদ মিত্র ওরফে টেকচাঁদ ঠাকুর এই উপন্যাসটি প্রথমে তার প্রতিষ্ঠিত মাসিক পত্রিকায় (১৮৫৪) ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেন।পরবর্তীতে তা ১৮৫৮ সালে প্রথম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : * চতুরঙ্গ উপন্যাসের চারটি অঙ্গ- জ্যাঠামশাই ,শচীশ ,দামিনী এবং শ্রীবিলাস।

* চার অধ্যায়ঃ রবীন্দ্রনাথের লেখা শেষ উপন্যাস। চরিত্র- অতীন্দ্র, এলা, ইন্দ্রনাথ, বটু।

* নৌকাডুবিঃ চরিত্র- রমেশ, কমলা, নলিনাক্ষ, হেমনলিনী।

* ঘরে বাইরেঃ চরিত্র- নিখিলেশ, সন্দীপ, বিমলা, মিস গিলবি, হেড মাস্টার, অমূল্য।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : * ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের (১৮১২-১৮৫৯) কবিতার পাঠক গবেষকরা জানেন তিনিই বাংলা ভাষার প্রথম স্বাধীন কবি। তাঁর রচনার বিশেষত্ব ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ এবং দেশ ও সমাজভাবনা। নীলকর নামের এই ব্যঙ্গ কবিতায় নীলকরদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে 'মা ভিক্টোরিয়া' এবং তার ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সরকারকে তিনি বিস্তর গালমন্দ করেছেন। ছাড়েননি বাঙ্গালীকেও।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর ]

ব্যাখ্যা : উত্তরঃগো-জীবন ।

• মীর মশাররফ হোসেনের 'গো-জীবন' (১৮৮৯) একটি প্রবন্ধ পুস্তিকা। প্রবন্ধটির মূল বক্তব্য হলো, কৃষিনির্ভর অর্থনীতিতে যে কোনো কারণেই হোক গো-হত্যা অনুচিত। স্বীয় বক্তব্যের সমর্থনে লেখক ধর্মগ্রন্থ এবং প্রাত্যাহিক বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে নানা যুক্তি ও তথ্য পরিবেশন করেছেন। হিন্দু ও মুসলমান এই দুই ধর্মাবলম্বীদের ঐক্যবদ্ধ করার মানসেই মশাররফ হোসেন এ প্রবন্ধ রচনা করেন। প্রবন্ধটি তৎকালে মুসলিম ধর্মীয় নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের মধ্যে যথেষ্ট প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়। এ কারণে 'আখবারে এসলামিয়া' (১৮৮৪) পত্রিকা প্রতিবাদ প্রকাশ করে এবং লেখককে পরে মামলাতে জড়িয়ে পড়তে হয়। অবশেষে তা মৌলবাদী মুসলিমদের প্রবল চাপের মুখে তিনি 'গো-জীবন' প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন।

• তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য রচনা হলো: গোরাই-ব্রিজ অথবা গৌরী-সেতু (১৮৭৩), বসন্তকুমারী নাটক (১৮৭৩), জমিদার দর্পণ (১৮৭৩), এর উপায় কি (১৮৭৫), বিষাদ-সিন্ধু (১৮৮৫-১৮৯১), সঙ্গীত লহরী (১৮৮৭) ইত্যাদি।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : উত্তরঃ ১৬ বছর - ১২৮৪ বঙ্গাব্দের (১৮৭৭ খ্রিষ্টাব্দ) শ্রাবণ- ভাদ্র সংখ্যায় প্রকাশিত হয় রবীন্দ্রনাথের ভিখারিণী' গল্পটি যা তাঁর লেখা প্রথম গল্প যা কোনো সাময়িকপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি রচনাকালে রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল মাত্র ১৬ বছর।

- ভারতী পত্রিকার কার্তিক ১২৯১ সংখ্যায় গল্পগুচ্ছের প্রথম গল্পটি প্রকাশিত হয় যার নাম 'ঘাটের কথা'।

- রবীন্দ্রনাথের অনান্য ছোট গল্পের নাম

- "ভিখারিণী", "ঘাটের কথা", "রাজপথের কথা", ইত্যাদি।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর ]

ব্যাখ্যা : * ইছামতি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের একটি উপন্যাস যার জন্য ১৯৫১ সালে তিনি মরণোত্তর রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন।

* বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পগ্রন্থ : 'মেঘমল্লার' (১৯৩১), 'মৌরীফুল' (১৯৩২), 'যাত্রাবদল' (১৯৩৪), 'জন্ম ও মৃত্যু' (১৯৩৭), 'কিন্নরদল' (১৯৩৮), 'বেনীগীর ফুলবাড়ি' (১৯৪১), 'নবাগত' (১৯৪৪), 'উপলখণ্ড' (১৯৪৪), 'বিধু মাস্টার' (১৯৪৫), 'ক্ষণভঙ্গুর (১৯৪৫), 'অসাধারণ' (১৯৪৬), 'মুখোশ ও মুখশ্রী' (১৯৪৭), নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব’ (১৯৪৮), 'জ্যোতিরঙ্গন’ (১৯৪৯), ‘কুশল পাহাড়ী’ (১৯৫০), ‘রূপ হলুদ' (১৯৫৭), 'ছায়াছবি’ (১৯৬০), 'অনুসন্ধান' (১৯৬০)।

* বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস : ‘পথের পাঁচালী’ (১৯২৯), ‘অপরাজিত’ (১৯৩২), ‘দৃষ্টিপ্রদীপ’ (১৯৩৫), 'আরণ্যক' (১৯৩৯), ‘আদর্শ হিন্দু হোটেল' (১৯৪০), 'বিপিনের সংসার’ (১৯৪১), 'দুই বাড়ী' (১৯৪১), 'অনুবর্তন' (১৯৪২), ‘দেবযান’ (১৯৪৪), ‘কেদাররাজা’ (১৯৪৫), ‘অথৈ জল’ (১৯৪৭), 'ইছামতী' (১৯৫০), ‘দম্পতি’ (১৯৫২), 'অশনি সংকেত' (১৯৫৯)।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর ]

ব্যাখ্যা : 'আমার পথ' প্রবন্ধটি কাজী নজরুল ইসলামের 'রুদ্র-মঙ্গল' গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে। প্রবন্ধ গ্রন্থটি ১৯২৭ সালে প্রকাশিত হয়।

➤ কাজী নজরুল ইসলামঃ

কবিতাঃ ভাঙ্গার গান, কামাল পাশা, অগ্নিবীণা, প্রলয়োল্লাস, আগমনী, খেয়াপারের তরণী, শাত-ইল্‌-আরব, বিদ্রোহী

শিশুতোষ কবিতাঃ খুকী ও কাঠবিড়ালি, লিচু-চোর, খাঁদু-দাদু গল্পগ্রন্থঃ ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলি মালা

নাট্যগ্রন্থঃ ঝিলিমিলি, আলেয়া, পুতুলের বিয়ে

প্রবন্ধঃ যুগবাণী, ঝিঙ্গে ফুল, দুর্দিনের যাত্রী, রুদ্র মঙ্গল, ধূমকেতু, রাজবন্দির জবানবন্দি

পত্রিকাঃ ধূমকেতু ১৯২২ সাল (অর্ধসাপ্তাহিক), লাঙ্গল ১৯২৫ সাল, নবযুগ ১৯৪১ সাল

উপন্যাসঃ বাঁধন হারা, মৃত্যুক্ষুধা, কুহেলিকা

কাব্যগ্রন্থঃ অগ্নিবীণা, সঞ্চিতা, চিত্তনামা, মরুভাস্কর, বিষের বাঁশি, ভাঙ্গার গান, প্রলয় শিখা, ফণি-মনসা, চক্রবাক, সাম্যবাদী, ছায়ানট, পুবের হাওয়া, দোলনচাঁপা

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর ]

ব্যাখ্যা : প্রাচীন ভারতে মুনি-ঋষিরা বনের মাঝে আশ্রম তৈরি করে থাকতেন। সেখানেই সাধনা করতেন। আবার সেই আশ্রমে গুরুর শিষ্যদের (ছাত্র, শিক্ষার্থী) বিভিন্ন শাস্ত্রীয় বিষয় শিক্ষা দেয়া হত। কবি রবীন্দ্রনাথের প্রাচীন ভারতের তপোবন-জীবনের প্রতি যে আকর্ষণ তা তার বহু রচনায় বহুভাবে প্রকাশ পেয়েছে। আধুনিক নগর সভ্যতা থেকে দূরে প্রকৃতির সান্নিধ্য পাবার উদ্দেশ্যে তিনি বোলপুরে শান্তি নিকেতন প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে প্রথম অবস্থায় আশ্রমের মতোই পড়াশোনা হত। তাই লেখক বলেছেন ‘তপোবন প্রেমিক রবীন্দ্রনাথ'।

[ তথ্যসূত্রঃ জীবন ও বৃক্ষ -মোতাহের হোসেন চৌধুরী ]

ব্যাখ্যা : 'আমি যখন জেলে যাই তখন ওর বয়স মাত্র কয়েক মাস। ' এখানে ‘ওর’ বলতে শেখ মুজিবুর রহমান শেখ কামালকে বুঝিয়েছেন। * জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' (২০১২) গ্রন্থ থেকে তাঁর জেলজীবন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী ও সহধর্মিণীর অনুরোধে তিনি ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে রাজবন্দি থাকা অবস্থায় এই আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন। তাঁর এই রচনায় তৎকালীন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর অপশাসন, বিনাবিচারে বছরের পর বছর রাজবন্দিদের কারাগারে আটক রাখা, ১৯৫২ সালের জেলজীবন ও জেল থেকে মুক্তি লাভের স্মৃতি বিবৃত হয়েছে।

[তথ্যসূত্রঃ অসমাপ্ত আত্মজীবনী -জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ]

ব্যাখ্যা : * আখতারুজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াস ১৯৪৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোটিয়া গ্রামে মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিক নিবাস বগুড়া।

* তার বাবা বদিউজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াস পূর্ব বাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য (১৯৪৭-১৯৫৩) এবং মুসলিম লীগের পার্লামেন্টারি সেক্রেটারি ছিলেন। তার মায়ের নাম বেগম মরিয়ম ইলিয়াস।

* তাঁর 'রেইনকোট' গল্পটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছোটগল্প, এবং একমাত্র প্রবন্ধ গ্রন্থ 'সংস্কৃতির ভাঙ্গা সেতু'।

* তাঁর রচিত প্রধান গ্রন্থগুলোর নাম : উপন্যাস: চিলেকোঠার সেপাই (১৯৮৭), খোয়াবনামা (১৯৯৬) ছোটগল্প: অন্য ঘরে অন্য স্বর (১৯৭৬), খোঁয়ারি (১৯৮২), দুধভাতে উৎপাত (১৯৮৫), দোজখের ওম (১৯৮৯)।

* আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ১৯৯৭ সালের ৪ঠা জানুয়ারি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর ]

ব্যাখ্যা : * কাব্যে যে ছন্দে চরণদ্বয়ের অন্ত্যবর্ণের মিল থাকে না, তাকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে। অক্ষরবৃত্ত ছন্দ বাংলা সাহিত্যে প্রচলিত প্রধান তিনটি ছন্দের একটি। অন্য দুটি হলো স্বরবৃত্ত ছন্দ এবং মাত্রাবৃত্ত ছন্দ। অক্ষরবৃত্ত ছন্দে লেখা কবিতাগুলোর মূলপর্ব সাধারণত ৮ বা ১০ হয়।

* প্রকৃত পক্ষে অক্ষরবৃত্ত ছন্দের নবরূপ অমিত্রাক্ষর ছন্দ । যা ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রবর্তন করেছিলেন। ১৮৬০ সালে প্রকাশিত পদ্মাবতী নাটকের ২য় অন্ধের ২য় গর্ভাঙ্কে মধুসূদন সর্বপ্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রয়োগ করেছিলেন। এই ছন্দকে মিশ্রকলাবৃত্ত, তানপ্রধান ছন্দ ইত্যাদি নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ নবম-দশম শ্রেণি ]

ব্যাখ্যা : * শামসুর রাহমান রচিত উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ: বন্দী শিবির থেকে (১৯৭২), নিরালোকে দিব্যরথ (১৯৬৮) উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ (১৯৮২), আদিগন্ত নগ্ন পদধ্বনি (১৯৭৪), প্রথম গান, দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে (১৯৬০), দুঃসময়ের মুখোমুখি (১৯৭৩), বাংলাদেশ স্বপ্ন দ্যাখে (১৯৭৭), এক ফোঁটা কেমন অনল (১৯৮৬), বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় (১৯৮৮) প্রভৃতি। বাংলাদেশের হৃদয় (১৯৮৮) প্রভৃতি।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : * আবুল ফজল রচিত আত্মকাহিনী: ১. দিনলিপি (১৯৭২); ২. রেখাচিত্র (১৯৬৬); ৩. দুর্দিনের দিনলিপি লেখকের রোজনামচা (১৯৬৯)।

[ তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা -ড. সৌমিত্র শেখর ]

ব্যাখ্যা : * Insisted on এর পর Possessive form বসে।

* Possessive form: A possessive pronoun is a pronoun used to indicate ownership (e.g., “This hat is mine”). The English possessive pronouns are mine, ours, yours, his, hers, theirs, and whose.

[Source: MASTER by Md. Jahangir Alam]

ব্যাখ্যা : * 'Achilles' heel' means a small problem or weakness in a person or system that can result in failure. For example, Maths has always been my Achilles heel.

[Source: dictionary.cambridge.org]

ব্যাখ্যা : * Adhere to (something)- যার অর্থ অবিচল থাকা, দৃঢ়ভাবে লেগে থাকা। এর অর্থ : এই লোকটি যেকোনো আদর্শে অবিচল থাকে না।

[Source: MASTER by Md. Jahangir Alam]

ব্যাখ্যা : * Millennium: a period of 1,000 years.

* A century: a period of 100 years.

* A million years is called a megaannum.

* A billion years or giga-annum is a unit of time on the Peta second scale.

[Source: dictionary.cambridge.org]

ব্যাখ্যা : * Who যুক্ত Interrogative Sentence কে passive করার নিয়ম -By whom + auxiliary verb + Subject + v3 + ? সুতরাং, সঠিক উত্তর- By whom has this jug been broken?

[Source: MASTER by Md. Jahangir Alam]