প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিবন্ধন নিয়োগ পরীক্ষা ২০২৩ (৩য় ধাপ)

ব্যাখ্যা : ব্রিটিশ রাজের ইতিহাস বলতে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী ব্রিটিশ শাসনের সময়কালকে বোঝায়। এই শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন ব্রিটিশ রাজ বা রাণী ভিক্টোরিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়। যাঁকে ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে 'এমপ্রেস অফ ইন্ডিয়া' বা 'ভারতের সম্রাজ্ঞী' বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। ব্রিটিশ শাসক লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন এর  সময় ভারত উপমহাদেশ স্বাধীন হয় । এই শাসন ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী হয়েছিল যখন ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ প্রদেশগুলিকে ভাগ করে দুটি অধিরাজ্য সৃষ্টি করা হয়। এই দুটি ছিল যথাক্রমে ভারত অধিরাজ্য ও পাকিস্তান অধিরাজ্য। দেশীয় রাজ্যগুলিকে এই দুটি দেশের মধ্যে একটিকে বেছে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। এই অধিরাজ্য দুটি পরবর্তীকালে ভারতীয় প্রজাতন্ত্র এবং ইসলামি প্রজাতন্ত্রী পাকিস্তান-এ পরিণত হয়। পাকিস্তানের পূর্ব অংশ বা পূর্ব পাকিস্তান ১৯৭১ সালে স্বাধীন রাষ্ট্র গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ-এ পরিণত হয়। ভারত সাম্রাজ্যের পূর্বদিকের বার্মা প্রদেশটিকে ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দে একটি আলাদা উপনিবেশে পরিণত করা হয়। বার্মা ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা লাভ করে।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আন্তঃসরকার প্যানেল (Intergovernmental Panel on Climate Change) ( IPCC ) হল জাতিসংঘের একটি আন্তঃসরকারী সংস্থা । এর কাজ হল মানুষের ক্রিয়াকলাপের কারণে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক জ্ঞানকে এগিয়ে নেওয়া । বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) এবং জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (ইউএনইপি) ১৯৮৮ সালে আইপিসিসি প্রতিষ্ঠা করে। সেই বছরের শেষের দিকে জাতিসংঘ আইপিসিসি গঠনের অনুমোদন দেয়। সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে এটির একটি সচিবালয় রয়েছে , যা WMO দ্বারা হোস্ট করা হয়েছে। এর 195টি সদস্য রাষ্ট্র রয়েছে যারা আইপিসিসি পরিচালনা করে।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : পোর্ট ব্লেয়ার হল আন্দামান নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের রাজধানী। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ  হল ভারতের একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল। বঙ্গোপসাগর ও আন্দামান সাগরের সংযোগস্থলে অবস্থিত এই দ্বীপপুঞ্জ ৫৭২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত, যেগুলির মধ্যে মাত্র ৩৮টি জনবসতিপূর্ণ।অঞ্চলটি ইন্দোনেশিয়ার আচেহ থেকে ১৫০ কিমি (৯৩ মা) উত্তরে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ আন্দামান সাগর দ্বারা থাইল্যান্ড ও মায়ানমারের থেকে বিচ্ছিন্ন। এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি দু'টি দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে গঠিত। এগুলি হল: আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ (অংশত) ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ। ১৫০ কিলোমিটার প্রশস্ত তিন ডিগ্রি চ্যানেল (১০° উত্তর অক্ষরেখার সঙ্গে সমান্তরাল) এই দুই দ্বীপপুঞ্জকে পৃথক করেছে। আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ এই অক্ষরেখার উত্তরে এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দক্ষিণে (বা ১৭৯ কিলোমিটার দক্ষিণে) অবস্থিত। আন্দামান সাগর উভয় দ্বীপপুঞ্জেরই পূর্ব দিকে এবং বঙ্গোপসাগর পশ্চিম দিকে অবস্থিত। এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটির রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার। সমগ্র আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের স্থলভাগের আয়তন প্রায় ৮,২৪৯ কিমি২ (৩,১৮৫ মা২)। অঞ্চলটি তিনটি জেলায় বিভক্ত: নিকোবর জেলা (সদর কার নিকোবর), দক্ষিণ আন্দামান জেলা (সদর পোর্ট ব্লেয়ার) ও উত্তর ও মধ্য আন্দামান জেলা (সদর মায়াবন্দর)।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : দিভেহী ভাষা হলো একটি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ইন্দো-আর্য শাখার একটি ভাষা যা মালদ্বীপের রাষ্ট্রভাষা। বর্তমানে বিশ্বে এ ভাষার ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় চার লক্ষ্যের কাছাকাছি, যার অধিকাংশই মালদ্বীপের মানুষ।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : তোরাবোরা পাহাড়টি আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। ১৯৮০ সালে আফগানিস্তান মুজাহিদিন ও সোভিয়েত সৈন্যদের মধ্যেকার যুদ্ধের জন্য এই পাহাড়টি বিশেষভাবে পরিচিত। ৯/১১ নিউইয়ার্কের সন্ত্রাসী হামলার পরে অসামা বিন লাদেন উক্ত পাহাড়ের লুকিয়ে আছে এই অজুহাতে মার্কিন সৈন্য পাহাড়টিকে ঘিরে ফেলেন এবং ব্যাপকভাবে হামলা চালালে বিশ্বব্যাপী তোরাবোরা পাহাড়টি নতুনভাবে আলোচনায় উঠে আসে।

[তথ্যসূত্রঃ বিবিসি নিউজ]

ব্যাখ্যা : বর্তমান ইতালিতে উৎপত্তি লাভ করে রোমান রিপাবলিকের ব্যপ্তি কালক্রমে ভূমধ্যসাগরের ওপারে উত্তর আফ্রিকায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমান সময়ের মরক্কো ও আলেজিয়ার উত্তর উপকূল রোমান সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। শত শত যুদ্ধ বিগ্রহ, অভ্যুত্থান, পাল্টা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সমৃদ্ধির দিকে ক্রমে এগিয়ে যেতে থাকে রোমান রিপাবলিক। তবে যুগে যুগে ডিক্টেটরদের আবির্ভাব ঘটতে থাকে প্রজাতন্ত্রে। যদিও জুলিয়াস সিজারের জন্ম রোমান রিপাবলিক জামানায়, তিনি রোমের অত্যন্ত পরাক্রমশালী ডিক্টেটর হিসাবে আবির্ভূত হন। তিনি সমৃদ্ধশালী মিশর জয় করেন আর মিশরের রানী ক্লিওপেট্রার সাথে তার প্রণয়ের কাহিনী তো সর্বজনবিদিত। তার সময়ে রোমানরা পরিণত হয়েছিল মেডিটেরিয়ান তথা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের একচ্ছত্র অধিপতিতে।জুলিয়াস সিজারের মৃত্যুর পর তার পালক পুত্র অগাস্টাস সিজার রোমের সিংহাসনে বসেন। তিনি রিপাবলিকানপন্থীদের চূড়ান্তভাবে পরাজিত করেন রোম প্রজাতন্ত্রের চিরতরে বিলুপ্তি ঘোষণা করেন এবং প্রতিষ্ঠা করেন রোমান সাম্রাজ্যের। তাই বলা হয় রোমান সাম্রাজ্যের প্রথম সম্রাট ছিলেন অগাস্টাস সিজার। অগাস্টাস সিজার নিজের নামানুসারেই তার জন্মমাস আগস্টের নামকরণ করেছিলেন। উল্লেখ্য তার পালক পিতার জুলিয়াস সিজার নিজের নামে নামকরণ করেছিলেন নিজের জন্মমাস জুলাইয়ের নাম।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : ফরাসি বিপ্লবের সময় ফ্রান্সের রাজা ছিলেন- ষোড়শ লুই। ফরাসী বিপ্লবের শিশু বলা হয়- নেপোলিয়নকে। বিপ্লবে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে ছিলেন- রুশো, ভলটেয়ার এবং মন্টেস্কু। বাস্তিল দূর্গ পতনের মধ্যদিয়ে রাজা ষোড়শ লুইয়ের পতন ঘটে।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : Probe News Agency (PNA) একটি বাংলাদেশের সংবাদ সংস্থা। এটি একটি নিজস্ব উদ্যোক্তামুলক প্রতিষ্ঠান যা প্রজন্মের জন্য নিউজ, ফিচার এবং এনালাইসিস সরবরাহ করে। প্রোব নিউজ এজেন্সি মূলত বাংলাদেশের বিভিন্ন সাংবাদিক ও অবাস্তবিক বিষয়গুলি নিয়ে অনুসন্ধান করে এবং তা প্রকাশ করে। এটি বিভিন্ন নিউজ ও মাতামাতি ওয়েবসাইটে এবং সামাজিক মাধ্যমের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

[তথ্যসূত্রঃ daily24newsbd]

ব্যাখ্যা : ধারণা করা হয় যে খৃস্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এ বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেন। শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়। খৃস্টীয় অষ্টম শতাব্দীর মধ্যে তৃতীয় পর্যায়ে কেন্দ্রীয় মন্দিরটি নির্মাণ করা হয় ও বিহারটির সার্বিক সংস্কার হয় বলে অনুমান করা হয়। চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ও সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয় নবম-দশম শতাব্দীতে।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলনে যে দাবিসমূহ ছিল তা হলো- ১। শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি ২। কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা ৩। অর্থ ও মুদ্রা সংক্রান্ত ক্ষমতা ৪। রাজস্ব, কর, বা শুল্ক সংক্রান্ত ক্ষমতা ৫। বৈদেশিক বাণিজ্য সংক্রান্ত ক্ষমতা ৬। আঞ্চলিক বাহিনী গঠন সংক্রান্ত ক্ষমতা

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : ভারতের মোট ৫ টি রাজ্যের সাথে বাংলাদেশে সীমান্ত রয়েছে। রাজ্যগুলো হলো - পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুর মেঘালয়, মিজোরাম এবং আসাম। [তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : কুসুম্বা মসজিদ বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার মান্দা উপজেলার কুসুম্বা গ্রামের একটি প্রাচীন মসজিদ। কুসুম্বা দিঘির পশ্চিম পাড়ে, পাথরের তৈরি ধূসর বর্ণের মসজিদটি অবস্থিত। বাংলাদেশের পাঁচ টাকার নোটে এই মসজিদের ছবি দেওয়া আছে।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : কাঁদো নদী কাঁদো' (১৯৬৮) উপন্যাসটির রচয়িতা সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ । লেখকের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো - লালসালু (১৯৪৮) , চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪), কদর্য এশীয় ইত্যাদি। ছোটগল্প সংগ্রহ- নয়নচারা, দুই তীর ও অন্যান্য গল্প প্রভৃতি।

[তথ্যসুত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি , সুলতান, বন্দুক , বারুদ , চাকর, মুচলেকা, খাতুন , বেগম, আলখেল্লা ইত্যাদি তুর্কি শব্দ। কারখানা, চশমা, জবানবন্দি, তারিখ, তোশক, দফতর, দরবার, বাদশাহ, বান্দা, মেথর, দস্তখত, দৌলত, নালিশ, দোকান, মৌলভি, খানা, আমদানি, রপ্তানি, হাঙ্গামা, বদমাশ, নমুনা ইত্যাদি ফারসি শব্দ।

[তথ্যসুত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]

ব্যাখ্যা : বিপরীতার্থক শব্দ- জরা- যৌবন জীবন- মৃত্যু উত্থিত-পতিত

[তথ্যসুত্রঃ ভাষা ও শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ]

ব্যাখ্যা : যা বলা হবে = বক্তব্য। বলা হয়েছে এমন = উক্ত। যা ভবিষ্যতে ঘটবে - ভবিতব্য।

[তথ্যসুত্রঃ ভাষা ও শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ]

ব্যাখ্যা : বিবর (বিশেষ্য পদ) - গহ্বর, ছিদ্র, গর্ত।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা একাডেমী আধুনিক বাংলা অভিধান]

ব্যাখ্যা : জটিল বাক্য অন্তর্গত প্রত্যেক খণ্ডবাক্যের পরে কমা ব্যবহৃত হয়। অপূর্ণ বাক্যের পরে অন্য একটি বাক্যের অবতারনা করতে কোলন ব্যবহৃত হয়। একাধিক স্বাধীন বাক্যকে একত্রে লিখতে সেমিকোলন এবং বাক্যের পরিসমাপ্তি বোঝাতে দাড়ি ব্যবহৃত হয়।

[তথ্যসুত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]

ব্যাখ্যা : "বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত তৎসম উপসর্গ এর সংখ্যা - ২০ টি। এই তৎসম বা সংস্কৃত উপসর্গ তৎসম শব্দের আগে বসে। যেমন: প্র, পরা, অপ, সম, নি, নির, দুর, বি, অতি, অধি, অপি, অভি, অনু, অব, সু, উৎ, পরি, প্রতি, উপ, আ।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি]

ব্যাখ্যা : বাংলাদেশ' কবিতাটির রচয়িতা অমিয় চক্রবর্তী। তার 'অনিঃশেষ' কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত এ কবিতাটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত হয়েছে । কবিতাটি ১৮ মাত্রার প্রবহমান অক্ষরবৃত্ত ছন্দে রচিত ।অমিয় চক্রবর্তী, ত্রিশের দশকে যে পাঁচ কবি রবীন্দ্র প্রভাবের বাইরে গিয়ে আধুনিক সাহিত্যের জন্ম দিয়েছেন তাদের মধ্যে অন্যতম। প্রথমদিকে তার কবিতায় রবীন্দ্র প্রভাব থাকলেও অচিরেই কবিতায় নিজস্ব এক ধারার জন্ম দিয়েছিলেন অমিয় চক্রবর্তী।অমিয় চক্রবর্তীর কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫; তাঁর প্রথম প্রকাশিত বই কবিতাবলী তাঁর অন্যান্য গ্রন্থ: উপহার , খসড়া ,মাটির দেয়াল , পারাপার , পালাবদল, ঘরে ফেরার দিন,অমরাবতী , অনিঃশেষ ইত্যাদি।

[তথ্যসুত্রঃ বাংলাপিডিয়া]

ব্যাখ্যা : বিখ্যাত কিছু পংক্তিঃ ফুল ফুটুক না ফুটুক আজ বসন্ত। - সুভাষ মুখোপাধ্যায়। ধন ধান্যে পুষ্পে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা । দ্বিজেন্দ্রলাল রায় সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে আমরা পরের তরে। -কামিনী রায়

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : বিষ্ণু দে রচিত বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থঃ চোরাবালি,উর্বশী ও আর্টেমিস, সাত ভাই চম্পা, তুমি শুধু পঁচিশে বৈশাখ, সেই অন্ধকার চাই ইত্যাদি।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা-ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র, উপকরণ বা সহায়ককেই করণ কারক বলা হয়। বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে 'কিসের দ্বারা' বা 'কী উপায়ে' প্রশ্ন করলে উত্তরে করণ কারক পাওয়া যায়। উদাহরণ: ব্যায়ামে শরীর ভালো থাকে। কীসের দ্ব্বারা শরীর ভালো থাকে প্রশ্ন করলে ব্যায়াম উত্তর পাওয়া যায় । এবং এর সাথে "এ" ৭মী বিভক্তি যুক্ত হয়েছে।

[তথ্যসুত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]

ব্যাখ্যা : Rudimentaryঃ প্রাথমিক; মৌলিক. Ridiculous: হাস্যকর। Reticent: স্বল্পভাষী, Tired of :বিরক্তি বোধ করা।

[তথ্যসুত্রঃ Cambridge Dictionary]

ব্যাখ্যা : ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ তার কর্মময় জীবনে বহু গ্রন্থ রচনা করে গেছেন। তার রচিত গবেষণা ও ভাষা তত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে। 'বাংলা সাহিত্যের কথা' (১ম খন্ড) ১৯৫৩ , ২য় খন্ড ১৯৬৫) ,বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত (১৯৬৫), ভাষা ও সাহিত্য (১৯৩১) ইত্যাদি। বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস' (প্রবন্ধ / ৪ খন্ড) গ্রন্থটি লিখেছেন ড. সুকুমার সেন ।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : বাংলা বর্ণমালায় বর্ণসংখ্যা ( স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯ টি) - ৫০টি।

তন্মধ্যে মাত্রাহীন বর্ণ ১০ টি ( স্বরবর্ণ ৪ টি - এ, ঐ, ও, ঔ

এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৬ টি - ঙ, ঞ, ৎ, ং, ঁ)। অর্ধমাত্রার বর্ণ ৮ টি ( স্বরবর্ণ ১টি - ঋ এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৭ টি - খ, গ, ণ, থ, প, শ)।

পূর্ণমাত্রার বর্ণ ৩২ টি ( স্বরবর্ণ ৬ টি ব্যঞ্জনবর্ণ ২৬ টি)।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : সাহিত্যিক আল মাহমুদের উল্লেখযোগ্য প্রকাশিত গ্রন্থঃসোনালী কাবিন, লোক লোকান্তর,কালের কলস ,মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো ,আরব্য রজনীর রাজহাঁস,বখতিয়ারের ঘোড়া, কাবিলের বোন (মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস),পাখির কাছে , ফুলের কাছে,পানকৌড়ির রক্ত (কথা সাহিত্য) ইত্যাদি।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : -কারের পরস্থিত স্-জাত বিসর্গের পর ঘোষ অল্পপ্রাণ ও ঘোষ মহাপ্রাণ ব্যঞ্জনধ্বনি, নাসিক্যধ্বনি কিংবা অন্তস্থ য, অন্তস্থ ব, র, ল, হ থাকলে অ-কার ও স্-জাত বিসর্গ উভয় স্থলে ও-কার হয়। যেমন – মনঃ + হর মনোহর, তিরঃ + ধান = তিরোধান, মনঃ + রম মনোরম, , তপঃ + বন তপোবন ইত্যাদি।

[তথ্যসুত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]

ব্যাখ্যা : Forgery :- জালিয়াতি / কূটকর্ম / জাল দ্রব্য / জালবাজি [তথ্যসূত্রঃ Oxford Dictionary]

ব্যাখ্যা : যে সমাসে সমস্যমান পদসমূহে পূর্বপদ সংখ্যাবাচক বিশেষণ হয় এবং উত্তর পদ বিশেষ্য থাকে তাকে দ্বিগু সমাস বলে। অথবা সমাহার বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদে যে সমাস হয় তাকে দ্বিগু সমাস বলে।যেমনঃ ছয় ঋতুর সমাহার=ষড়ঋতু

[তথ্যসুত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]

ব্যাখ্যা : Proletariat অর্থ সর্বহারা; বিত্তহীন শ্রেণী; শ্রমজীবী শ্রেণী; দরিদ্রতম শ্রেণী [তথ্যসূত্রঃ Oxford Dictionary]

ব্যাখ্যা : বাংলা সাহিত্যে প্রাচীন যুগ ৬৫০ থেকে ১২০০ সাল পর্যন্ত, মধ্যযুগ ১২০০ থেকে ১৮০০ সাল পর্যন্ত এবং আধুনিক যুগ ১৮০০ সাল থেকে বর্তমান কাল পর্যন্ত বিস্তৃত।

[তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]

ব্যাখ্যা : যে Noun দ্বারা একই জাতীয় কোন ব্যক্তি, বস্তু বা প্রাণীকে নির্দিষ্ট করে না বুঝিয়ে সে জাতীয় সকলকে একসাথে বুঝায় তাকেই Common Noun বলে । যেমন: Fork, dish, goat, dove, man, child, boat, ship, ambulance, water bottle, Infant etc

[তথ্যসুত্রঃ Cambridge Dictionary]

ব্যাখ্যা : EQUILIBRIUM ঃ a state of balance [তথ্যসুত্রঃ Cambridge Dictionary]

ব্যাখ্যা : চারা গাছঃ sapling ঔষুধঃ medicine/drug নমুনাঃ sample[তথ্যসুত্রঃ Cambridge Dictionary]

ব্যাখ্যা : The correct sentence is: "He need not go." Explanation:

• "Need not" is a modal construction used to indicate lack of necessity or obligation.

• In this construction, "need" is used without the auxiliary verb "do" and is followed directly by "not" to form the negative.

• So, "He need not go" is the correct form to express that there is no necessity for him to go.

[তথ্যসূত্রঃ Master English]